সবাই কেমন আছেন?
আশাকরি সবাই ভালো আছেন💜
মৃৎশিল্প বা ভাস্কর্যের সর্বপ্রাচীন নমুনা, যাতে বাঙালি শিল্পিরা বিশেষ নৈপুণ্য অর্জন করেছিল। পোড়ামাটির শিল্পদ্রব্য শিল্পিদের সৃষ্টি-আকাঙ্ক্ষাকে যেমন পূরণ করত, তেমনি সাধারণ মানুষও তাদের গৃহস্থালি বা ধর্মীয় কর্মযজ্ঞে এর ব্যবহার করত। কাদা-মাটিকে সূর্যের তাপে অথবা আগুনে পুড়িয়ে নিয়ে শক্ত এবং টেকসই করা হতো। আর এভাবেই প্রাগৈতিহাসিককাল থেকে মানুষ পোড়ামাটির সামগ্রী নানা রকম ভাবে তারা সৌন্দর্যতা ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করছে পোড়ামাটি ভাস্কর্য দিয়ে
এই শিল্পরীতিটি প্রাচীনকাল থেকে সমগ্র প্রাথমিক মধ্যযুগ ও মধ্যযুগ পর্যন্ত, এমনকি কিছু কিছু হিন্দু স্থাপত্যে এর প্রয়োগ উনিশ শতকের মাঝামাঝি কাল পর্যন্ত প্রচলিত ছিল। এই শিল্পটি ছোট মাটির ছোট মূর্তি, ভাস্কর্য ইত্যাদি প্রায় সব রকমের ফর্মেই লক্ষ করা যায়। তবে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো পোড়ামাটির ফলক। ইটের স্থাপত্যের বহির্ভাগের অলঙ্করণে ব্যবহূত পোড়ামাটির প্যানেল ও ফ্রিজ দক্ষিণ এশিয়ার শিল্প জগতে বাংলার গুরুত্বপূর্ণ অবদান। এবং বাংলাদেশে এখনো মাটির শিল্পের প্রতি যে ভালোবাসা এখনো তা রয়েছে সবার মাঝে।
ভালো থাকবেন সবাই